Pages

Monday, November 28, 2016

বন্ধুর বৌ কে চুদা

বন্ধুর বৌ কে চুদা
ঐ দিন ছিল শুক্রবার, আমার বৌ এর বান্দবি আর তার স্বামী আমাদের বাড়ীতে এসেছিল গলপ করার জন্য। ঐ দিন এর আগে আমি তাদের কখনো দেখেছিলাম না। আমি যখন বাড়ী না থাকতাম তখন বৌ এর বান্ধবি আসতো বৌ এর সাথে গল্প করার জন্য। আমার বৌ গল্প করতে খুব পছন্দ করে। বান্ধবির সাথে সব ধরনের গল্পই করে। এমনকি সেক্স নিয়েও কথা বলে। শুদু তাই নই একবার বান্ধবির জামাই এর সামনেও সেক্স নিয়ে গল্প করেছে। পরে বৌ এর মুখ থেকেই এগুলো শুনেছি। তবে আমার কোন সমস্যা নাই। কারন আমি আমার বৌ কে তার ইচ্ছে মত চুদে মজা দেই।


 তাই বৌ কখনই অন্ন কারো সাথে সেক্স  করবে না। বিকালে বৌ এর বান্ধবি ফোন করে বলল যে তাদের বাড়ীতে অন্ন কোন আত্তিয়া এসেছে। তাই আমাদের কেই তাদের বাড়ীতে যেতে হবে। বৌ আমাকে জুর করে সন্ধার দিকে বান্ধবির বাড়ীতে নিয়ে গেল। ঐ বাড়ীতে গিয়ে দেখি সমস্ত বাড়ী সাজানো। বৌ তার বান্ধবীর স্বামী রাজীব কে জিজ্ঞেস করল রাজীব তুমাদের বাড়ী এত সাজানো কেন। রাজীব বলল আজ তাদের বিবাহ বার্ষিকী। একটু সমস্যা থাকার কারনে কাওকেই দাওয়াত দেওয়া হই নাই। তবে তুমি আমার বৌ এর একমাত্র বেস্ট বান্ধবি। তাই শুধু তুমাকেই বলা হয়েছে। আর তুমাদের কে আগে বললে বৌ এর নাকি ভাল লাগত না। তাই সারপ্রাইজ দেওয়া হল তুমাদের। বৌ বলল আচ্ছা তাই বুজি তবে আমার সেই বান্ধবি টা কই। রাজীব বলল উপরে দেখো গিয়ে সাজ করতেছে। বৌ দউরিয়ে বান্ধবিকে দেখতে চলে গেল আর আমি রাজিবের সাথে আড্ডা দিতে দিতে কিছুক্ষন পর অদের রোমে গেলাম। রোমে গিয়ে বৌ এর বান্ধবি পরি কে দেখে তো আমার সোনাটা কেপে উঠল। এত সুন্দর পরি যা কল্পনার বাইরে। আগে জানলে তো অনেক আগেই আসতাম দেখতে। পরি দুদের চেয়েও ফর্শা । লম্বা আর শরীরের গঠন দেখে কোন ছেলেই না খেচে থাকতে পারবে না। তার ঠুট টা গুলাপি বর্ণের লিপ লস দিয়ে রাঙ্গানু । মন চাইছে এখনি গিয়ে কয়েকটা কিস দিয়ে দেই। কিন্তু কিছুই করার নেই। চুপ করে বসে রইলাম পেছনে আর দেখতে লাগলাম পেছন্টা। দুই পা চাপা দিয়ে সোনাকে নিচের দিকে আটকিয়ে রেখেছি। আমি শুধ শুনছি আর অরা তিন জনে বিভিন্ন আলাপ পারতে লাগল। আলাপ পারতে পারতে রাত ৯ টা বেজে গেল। এক সময় অরা সেক্স নিয়ে আলাপ করতে লাগলো। রাজীব তখন অখান থেকে উঠে চলে গেল। পরে পরি বলল যে সেক্স নিয়ে কথা বললে রাজিবের টা দারিয়ে যাই। তাই ও চলে গেল। পরিকে দেখে আমিও ঠিক থাকতে পারছিলাম না। তাই আমি একটু বাইরে থেকে গুরে আসি বলে চলে আসলাম ঐ রোম থেকে। আমি বাইরে না গিয়ে রাজিবের রোমে আসলাম। এসে দেখি রাজীব মোবাইল নিয়ে বিছানাই বসে বসে গেমস খেলছে। আমি অর পাশে বসে গেমস খেলা দেখতে লাগলাম। একটু পর রাজীব বলল আমি বাইরে রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার নিয়ে আসি তুমি গেমস খেলো। ও চলে যাবার পর আমি গেমস খেলতে লাগলাম। হঠাত কারেন্ট চলে গেল। আমি তখন বিছানাই চিত হয়ে পরির কথা ভাবতে লাগলাম। পরির কথা মনে করতেই সোনাটা আমার প্যান্ট এর নিচে ফুপাতে লাগলো। যেন প্যান্ট ছিরে সোনাটা আমার বেড়িয়ে যাবে । কিছুক্ষন পর অন্দকারের মধ্যে মোবাইল জ্বালিয়ে পরি ঐ রোমে এসে আমাকে তার স্বামী ভেবে জরিয়ে দয়ে আমার বুকের উপর মাথা রেখে আমাকে বলল জানো অনন্নার স্বামী ২৫- ৩০ মিনিট করে চুদতে পারে তুমি তো মাত্র ১০ মিনিট করেই মাল ফেলে দাও। পরি কথা বলতে বলতে অর পা এর হাঁটু আমার সোনার উপর পরতেই ও বলল এই সত্ত্যি দেখি তুমার সোনাটা দারিয়ে আছে। আমাকে আজ তুমি কমপক্ষে ২০ মিনিট চুদবা। আমি শুদু পরির কথা গুলো  শুনছিলাম কারন আমি কথা বললে পরি বুজে যাবে যে আমি অন্তর। ইতিমদ্ধে পরি আমার প্যন্ট এর নিচ দিয়ে আমার সোনাটা ধরে বলল এই তুমার সনাটা আজ অনেক মোটা মনে হচ্ছে,বুজতে পেরেছি আজ আমি সেজেছি বলে আমার সেক্সি পাছা দেখে তুমার সোনাটা ফুলে কলাগাছ হয়েছে, মনে হচ্ছে আজ তুমি সত্যি আমাকে ২০ মিনিট চুদতে পারবা। পরির হাতের স্পর্শ পেয়ে সোনাটা আমার লাফাতে লাগলো। আমার সোনাই হাট দিয়ে পরি গরম হয়ে উঠেছে। পরি আমার প্যান্ট এর চেইন খুলে আমার সোনাটা ধরে চুস্তে লাগলো আর আমি নিরবে পরির চুসার মজা পেতে লাগ্লাম। এরপর পরি আমাকে বলল যে জান আজ তুমার সোনাটা ৫ ইঞ্ছি থেকে ৬ ইঞ্চি হয়েছে। আর মোটাও হয়েছে অনেক। আজ চুদাচুদি করতে অনেক মজা পাব। আজ তুমি আমার মাল বের করতে না পারলে আর কোনদিন তুমাকে চুদতে দিব না। এই বলে পরি পাগলের মত আমার সোনা চুস্তে লাগলো। আমি তখন নিজেকে আর ধরে রাখতে পারলাম না। পরির মুখ ধরে পরির ঠুটে কিস করতে লাগ্লাম। পরি আমার কিস খেয়ে আগুনের মত গরম হয়ে আমাকেও কিস করতে লাগলো। আমি পরির দুধের মধ্যে ব্লাউস এর নিচ দিয়ে হাত দিয়ে জুরে টিপে ধরলাম। পরি ও ও করে আমাকে কিস করতেই লাগলো। আমি পরির ব্লাউস এর বুতাম খুলে পরির ব্রা সরিয়ে পরির দুধ বের করে মুখে নিয়ে চুস্তে লাগ্লাম আর টিপতে লাগ্লাম। পরি তার দুধ গুলু মজা করে করে একটার পর একটা আমার মুখে দিয়ে চেপে ধরে রাখে আর হাস্তে থাকে। এরপর হঠাত করে কারেন্ট চলে এসে। পরি আমাকে দেখে এক লাফে আমার উপর থেকে উঠে বিছানা থেকে মেজেতে নেমে আমার দিকে হা করে তাকিয়ে থাকে। পরির দুধ গুলো তখন বের হয়ে ছিল। সাদা ফকফকা দুধ। আমি ঐ দুদের দিকে তাকিয়ে আছি .। আমার সোনাটা তখন লাফাচ্ছিল। পরি আমার সোনার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। এরপর পরি আমাকে বলল যে তুমি এখানে, এখানে তো রাজিব ছিল, আমি বললাম রাজিব খাবার আনতে গেছে। পরি বলল তাহ্লে তুমি বললে না কেন তুমি অন্তর। আমি বল্লাম তুমি তো এসেই আমার নুনুতে হাত দিলে তাহ্লে বলব কেমনে। পরি বলল তাইতো বলি সোনা এত মোটা আর বড় কেন লাগলো। আমি বললাম কেন রাজিবের সোনা কি ছুটো। পরি বলল তুমার টার চেয়ে ছত। অনন্নার মুখে শুধু তুমার সোনার কখা সুনছি বিশ্বাস হত না।  এখন তো দেখি অনন্যা কমি বলেছ। তুমার সোনা এত হত। আমি আর কোন কথা বললাম না। চুপ করে পরির দুধের দিকে তাকিয়ে রইলাম। পরি তখন খেয়াল করল যে তার বুকের ব্লাউস খুলা আর দুধ গুলু বেরিয়ে আছে। বুজতে পেরে আমার দিকে তাকিয়ে একটা মিদু হাসি দিয়ে আমার কাছে এসে আমার সোনাটা ধরে সোনাটা খেচতে লাগলো । আমি তখন পরির দুধ টিপতে লাগ্লাম। পরি প্রাই ১০ মিনিট আমার সোনা নিয়ে চুসে চুসে মজা করল। এরপর আমি পরিকে বিছানার মধ্যে চিত করে পরির কাপর টান দিয়ে পেটের উপর এনে এক টানে পরির পেন্টি নিচে নামিয়ে দিয়ে পরির বোদার দিকে তাকিয়ে তাস্কি খেয়ে গেলাম। পরির বোদা সাদা ফকফকা। বাল গুলা খুচা খুচা, মনে হই ৩-৪ দিন আগে বাল কেটেছে। পরির বোদার ছিদ্রটা গুলাপি বরনের। ছিদ্রের দুই পাশে দুইটি উচু বিট। আমি এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে বোদার সুন্দরজ দেখতে লাগ্লাম। পরি তখন বলল শদু কি দেখবেই । আমি তখন পরির বোদাই মুখ দিয়ে কামর দিয়ে চাটতে লাগ্লাম। পরি তখন আমার মাথা তার বোদার মধ্যে চেপে চেপে ধরল। আমি ইচ্ছে মত পরির বোদা চুষে নিয়াম। এরপর পরির পাছার নিচে একটা বালিস দিয়ে পরির বোদাই সোনাটা সেট করে ঢুকাতে  চাইলাম। কিন্তু ঢুকল না। এরপর জুরে করে ঠাপ দিয়ে অরদেক সোনা ঢুকিয়ে দিলাম । পরি ও ও করে উঠল। আমি আর একটা জুরে ঠাপ দিয়ে পুরা সোনা  বোদার মধ্য ঢুকিয়ে দিলাম। তার পর ঠাপাতে লাগ্লাম। পরি তখন  বেথাই আমার মুখে কিস করতে লাগলো। আমি যখন ঠাপাচ্ছলাম তখন পরির বোদার ভেতর থেকে পচ পচ করে শব্দ বের হচ্ছিল। ১৫ মিনিট এভাবে ঠাপানুর পর পরিকে কুকুরের মত করে  পাছা উচু করে তার পর পেছন থেকে আমি রাম ঠাপ দিতে লাগলাম। রাম ঠাপ খেতে খেতে পরি বিছানার মধ্যে সুয়ে পরল। এরপর আমি বিছনাই সুয়ে পরিকে আমার সোনার উপর উঠিয়ে দিলাম। পরি তখন অর ইচ্ছে মত ঠাপাতে লাগলো। পরি ১০ মিনটের মত ঠাপিয়ে অর মাল ছেরে দিয়ে আমার উপর সুয়ে পরল । কিন্তু আমার তো মাল বের হই নি তাই পরির দুই পা আমার কাদের উপর নিয়ে পরির দিকে একটু হেলে পরিকে আবার রাম ঠাপ দিতে লাগলাম। পরি তখন ও ও করে  ছার আমাই ছার আমাই বলতে লাগলো। এর পরো যখন আমি ঠাপিয়েই চলেছি পরি তখন আমাকে বক্তে সুরু করল। সালা উঠ বলছি। আমি কিন্তু রাজিব কে সব বলে দিব এরকম ভাবে নানা কথা বলে বক্তে লাগলো। কিন্ত আমি কি আর  ছারি আরও জুরে ঠাপ দিতে লাগলাম। ৫ মিনিট পর আমার মাল বের হবে মনে হল। তখন  সোনাটা বোদা থেকে বের করে নাভির উপর নিয়ে সব মাল নাভির গবির গর্তে ফেললাম। এরপর বাছানাই চিত হয়ে সুয়ে রইলাম।এভাবে ৩-৪ মিনিট চলে গেল। হঠাত পরি আমার উপর জুকে আমার ঠূটে কিস করতে লাগলো। এতক্ষণ যে পরি বক্তে ছিল এখন সে আমাকে আদর করছে। ২ মিনিট এর মত কিস করে  আমার জান আজ আমাই পূর্ণ সুখ দিয়েছ এই বলে আমার কপালে একটা কিস করে  উঠে  কাপড় পরে রোম থেকে চলে গেলো। পরি রোম থেকে জাবার পর পর ই আমি রোম থেকে বেরিয়ে ছাদে চলে গেলাম। একটু পর ছাদে আমার বউ অনন্যা আসলো। এসেই আমার প্যান্ট এর চেইন খুলতে চাইল। আমি বললাম কি হয়েছে আমরা ছাদে তো চার দিকে মানুশ। ও বলল থাক মানুশ আমি তুমার সোনা দেখব। আমি বুজতে পারলাম পরির ঐ অবস্থা দেখে অনন্নার আমার প্রতি সন্দেহ হয়েছে। তাই আমার সোনা দেখতে চাইছে। কিন্তু আমার সোনাই তখন পরির বোদার রস বরে ছিল তাই অনন্নাকে দেখতে দিলাম না। অনন্যা রাগ করে ছাদ থেকে চলে গেল। একটু পর আমি নিচে গিয়ে রোমে গিয়ে দেখি অনন্যা খাটের উপর হেলান দিয়ে বসে আছে। আর পরি ততক্ষনে গুসল করে এসেছে। পরি একটা তুয়ালে পরে ছিল তাই আমি  সরি বলে জেই রোম থেকে বের হব অমনি অনন্যা বলল জাবার কি ধরকার থাকলেই হই। পরি তখন বলে উঠল তাহ্লে কিন্তু আমার সব দেখে ফেলবে। সইতে পারবি তো। আমি রোম থেকে চলেই আসলাম। একটু পর রাজিব আসলো খাবার নিয়ে। ১০ দিকে আমরা খাবার খেতে বসে। অনন্যা তখন রাজিব কে বলল রাজিব তুমি জানো পরি গুসল করেছে। রাজিব বলল তাতে কি ও তো প্রাই ই গুসল করে। বউ এর এরকম কথাই আমি পুরাই সিওর হলাম যে বউ আমার আর পরি কে নিয়ে সব কিছু কনফারম দরে নিয়েছে। কিন্তু রাজিব কে তা খুলা খুলি বলতে পারছে না। আর বুকা রাজিব তা বুজতে পারছে না। খাবার দাবার শেষ করে আমরা সবাই ছাদে চলে গেলাম। অনন্যা একটু পর রাজিব কে বলল আক্টু নিচে আস কথা আছে। আমি ভই পেয়ে গেলাম। কিন্তু পরি বলল যে কি ভাবছ। ভই পাইতেছ অনন্যা যদি বলে দেই। সমসসা নাই। আমি কি অনন্নার চেয়ে কম সুন্দর নাকি আমি ঐ রাজিব কে ছেরে তুমাকে বিয়ে করে নিব। আমি তখন মনে মনে ভাবলাম সত্ত্য তো অনন্নার চেয়ে পরি অনেক সুন্দর আর সেক্সি। অনন্যা কিছু বললে অকে ছেরে দেব। ছাদে পরিকে মজা করে কয়েকটা কিস দিলাম। তারপর পরিকে বললাম চল নিচে জাই দেখি অরা কি করে। রোমের কাছে জেতেই রাজিবের মুখের ও আ শব্দ সুন্তে পেলাম। রোমের দরজা দাক্কা দিতেই রোম খুলে গেল। দেখি অনন্যা রাজিবের সোনা চুসছে। আমাকে আর পরিকে দেখে রাজিব অনন্যা কে দাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিতে চাইল কিন্তু অনন্যা আবার রাজিব কে দাক্কা দিয়ে সুইয়ে দিয়ে সুনা কিস করতে লাগলো। রাজিব তখন বলল আমি কিছু করতে চাই নি অনন্যা আমাকে জুর করে এরকম করতেছে। আমি বুজতে পারলাম পরিকে চুদেছি বলে অনন্যা এখন রাজিবের সাথে চুদা চুদি করে সুদ মেটাবে। এদিকে রাজিব আর অনন্নার চুসা চুসি দেখে পরি আমাকে জরিয়ে ধরে কিস করতে লাগলো। আর আমিও পরিকে কিস করতে লাগলাম। আমি পরির সব কাপড় খুলে ফেললাম। পরিকে লেংটা দেখে রাজিব অনন্নাকেও লেংটা করে ফেলল এরপর পরি আমার সোনা চুস্তে লাগলো। আর আমি পরির বোদা চুস্তে লাগলাম। আমরা এখন বেসি চুস্লাম না। আমি বিছানাই সুয়ে পরলাম আর পরি আমার সোনার উপর উঠে আমাকে ঠাপাতে লাগলো। আর পরির বোদার ভেতর থেকে পচ পচ কর শব্দ বের হতে লাগলো। এদিকে রাজিবের সুনা চুস্তে চুস্তে রাজিবের সোনা দিয়ে মাল বেরিয়ে গেল। তারপর সোনাটা আর দারাল না। অনন্যা প্রাই ৫ মিনিট রাজিবের সোনা চুসেও দার করাতে পারল না। রাজিব তখন রোম থেকে চলে গেল। পরি তখন আমাকে জুরে জুরে ঠাপাচ্ছে। রাজিবের সাথে চুসা চুসি করার সময় অনন্নার সেক্স উঠে গিয়েছিল। তাই অনন্যা পরিকে সরিয়ে দিয়ে আমার উপর উঠে ঠাপাতে লাগলো। আর পরি তখন আমার মুখের উপর তার বোদা চেপে ধরল। আমি পরির বোদা চুস্তে থাকলাম। এরপর ভিবিন্ন স্টাইল এ পরি আর অনন্নাকে এক সাথে অনেক মজা করে চুদলাম। এরপর থেকে পরি আর অনন্নাকে মাজে মাজেই এক সাথে চুদি।


1 comment: