ভাই বিদেশ। তাই ভাবি আমাকে নিয়ে তাদের বাড়ীতে গেলেন। আমরা দুপুরে ভাবিদের বাড়ি পৌছালাম। বাড়ীতে শুধু ভাবির বাবা মা আছে। তাই ভাল লাগছিল না। ভাবিকে বললাম আমি চলে যাবো, খালি বাড়ীতে আমার ভাল লাগছেনা। ভাবি বলল সমস্যা নেই বিকালে আমার আপু মানে তুমার বিয়ান আসতেছে। তুমি আগে তাকে দেখ নাই। সে অনেক সুন্দর। তুমি তাকে দেখলে ঠিক থাকতে পারলে হয়। আমি বললাম আচ্ছা দেখা যাবে কেমন সে।
ভাবি জানে আমি দুষ্টুমি করতে ভালবাসি তাই সে আমার সাথে দুষ্টুমি করতে লাগলো। হঠাত করে আমাকে বলল এই তুমার চেইন খুলা। আমি ছিটকে উঠলাম, নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার চেইনটা লাগানুই আছে। এদিকে ভাবি তো হেসেই চলেছে। ভাবি বলল এখন যদি সত্তি চেইন খুলা থাকতো তাহলে কেমন হত, আমি বললাম আর কি হত তাহলে তুমি দেখতে, আর আমার জন্য পাগল হতে। ভাবি বলল ইস আমার বয়েই গেছে। এরপর ভাবি বলল জানো আমার আপুর কিন্তু জামাই বিদেশ পটাতে পারলে বেস লাভ হবে তুমার। আমি বললাম নিজের ভাবিই পটে না আর অন্ন মানুষ। ভাবি বলল পটাতে পারনা কেন? এমনি এমনি কি আর সব পাওয়া যায়। ভাবিকে বললাম ভাবি সত্যি একটু দিবে, ভাবি বলল সখ কত।
আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। কে যেন আমাকে ঢাক দিয়ে ঘুম বাঙ্গাল। তাকিয়েই দেখি এক সুন্দরি মেয়ে আমার দিকে বেকে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি তাকাতেই সে বলল কেমন আছেন বিয়াই । সে কথা বলার সময় তার ঠুট দিয়ে যেন মুক্ত জরল। আমি বললাম ভাল আপনি। সে বলল আর ভাল বিয়াই কে ছাড়া ভাল লাগে না তাই বিয়ায়ের কাছে চলে এলাম। সে একটা পাতলা সারি পরে ছিল। তার বুকের বড় বড় পাহারের মত দুধ গুলো দেখা যাচ্ছিল সারির ভেতর দিয়ে। তার পেটের নাভিটা এত গবির যে দেখেই আমার ধুন দারিয়ে গেলো। আমি বললাম আপনি এত সুন্দর। সে বলল না দেখেই এই বলছেন দেখলে তো পাগল হয়ে যাবেন। আমি বললাম আমি পাগল হয়না। আমি ঠিক থাকতে পারি। সে বলল জীবনেও পারবেন না। আমি বললাম পারব। সে আমাকে বলল তাহলে বেট ধরি। আমি রাজি হলাম। বেট হল যে হারবে সে অন্ন জনের সব কথা শুনবে। এরপর সে আমার দিকে তাকিয়ে তার ঠুট দুটি কামর দিয়ে বুকের উপর থেকে সারি টা নামিয়ে আমার দিকে তার বুকটা এগিয়ে দিল। আমি কেমন যেন হয়ে গেলাম তার ব্লাউস সহ দুধ দুটি দরতে গেলাম। এমনি সে হাসতে লাগলো বলল আপনি হেরে গেছেন। এরপর আমি বললাম তাতে কি এখন তো আমার পালা। সে বলল আচ্ছা আবার আপনি কি করবেন করেন। আমি বললাম আমি আপনার ঠুটে কিস করবো। সে বলল না। আমি আপনাকে না ছুয়েই আপনাকে হারিয়েছি আপ্নাকেও না ছুয়েই আমাকে হারাতে হবে। আমি বললাম হেরে যাবেন তাই রাজি হচ্ছেন না। রাজি হলে হন নাহলে মনে করবো আপনি হেরেছেন। সে রাজি হল। এরপর আমি তার মুখের মধ্যে ধরে কিস দেওয়ার জন্য আমার দিকে টেনে নিয়ে তার সুন্দর ঠুটে চুস্তে লাগলাম। সে ছুটে যেতে চাইল। কিন্তু আমি জুরে করে ধরে চুস্তেই লাগলাম। হঠাত করে ভাবির হাসির শব্দ শুনে কিস করা ছেরে দিলাম। বিয়ান দৌরে ঘর থেকে চলে গেলো। ভাবির উপর খুব রাগ হল। ভাবি বলল ভালই তো চলছিল তাইনা। আমি আর দেরি না করে ভাবিকে শক্ত করে ধরে টান দিয়ে বিছানাই ফেলে ভাবির ঠুটে কিস করতে লাগলাম আর ব্লাউসের নিচে হাত ঢুকিয়ে ভাবির দুধ টিপ্তে লাগলাম। ভাবি ছুটার জন্য কিছুক্ষন আমাকে ধাক্কা দিতে লাগলো এরপর আর কিছু না বলে চুপ করে শুয়ে রইল। ভাবির চুপ করা দেখে আমি টেপা টেপি বন্দ করে ভাবিকে ছেরে দিলাম। তারপর আমি ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম।
রাত ৮টার দিকে ভারি ফিরলাম। আসার সাথে সাথে বিয়ান আমায় বলল কি বিয়াই বয় পেয়ে গেছেন নাকি। আমি বল্লাম না বয় পাব কেন। সে বলল খাওয়া দাওয়া করেন তার পর দেখা যাবে কে কত টুকু।
এরপর সবাই রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। আমাকে পাসের একটা রোমে থাকতে দেওয়া হল। আমি শুয়ে শুয়ে বিয়ানের কথা ভাবছিলাম। হঠাত করে ঘরে ভাবি আর বিয়ান আসলো। এসেই বলল ঘরের দরজা খুলেই রাখলেন তাহলে। এরপর সে এসে আমার পাশে এসে শুয়ে পরল। তার নাভিটা খুব সুন্দর দেখা যাচ্ছিল। ভাবি আমাকে নাভির দিকে তাকাতে দেখে বলল কি পুকুরে সাতার কাটতে ইচ্ছে করে নাকি। আমি বললাম করবেই তো। ভাবি বলল তবেরে এই বলে আমাকে জরিয়ে দরতে আসলো আমি তখন বিয়ান কে জরিয়ে ধরে বিয়ানের কাপরের নিচ দিয়ে বোদাই হাত নিয়ে এক নখ বোদার মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম। তখন বিয়ান আমাকে ধাক্কা দিয়ে সে আমার উপর উঠে গেলো আর আমাকে কিস করতে লাগলো। তখন ভাবি বলল তোমারা আগে করো তমাদের করা হয়ে গেলে রাতে ও আমাকে করবে। এই বলে ভাবি চলে গেলো। ভাবি যাওয়ার পর আমি আর বিয়ান দুজন দুজঙ্কে কিস করতে লাগলাম। আমি ভিয়ানের দুধ টিপ্তে লাগলাম। বিয়ান তার ব্লাউস খুলে ফেলল। সাথে সাথে বিয়ানের বড় বড় দুধ দুটি বেরিয়ে এলো। আমি মুখে নিয়ে চুস্তে লাগলাম। বিয়ান আমার প্যান্ট আর ভেতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে আমার ধুন ধরে খেচতে লাগলো। এরপর আমি বিয়াঙ্কে পুরা নেংটা করে দিলাম। তারপর সারা শরিরে ইচ্ছে মত কিস করে বোদাই কিস করতে লাগলাম। বিয়ান আমার ধুন টা তার বোদাই ঢুকানুর জন্য বার বার বল্লতে লাগলো। তাই আমি আর দেরি না করে বিয়াঙ্কে চিত করে শুইয়ে দিয়ে বোদার মধ্যে ধুন্টা সেট করে নিলাম। তার পর ঠাপ দিয়ে ধুন্টা বোদাই ঢুকিয়ে দিলাম। বিয়ানের বোদার মধ্যে আমার ধুন্টি টাইট হয়ে ঢুকেছে। আমি ঠাপাতে লাগলাম। বিয়ান ও ও আ আ করতে লাগলো। এরপর আমি বিয়ানকে কুকুরের মত করে পাছা উচু করে দিলাম। তারপর বোদার মধ্যে পেছন থেকে ধুন টা ঢুকিয়ে দলাম। তারপর ঠাপাতে লাগলাম। আমি যখন বিয়ান কে ঠাপ দেই তখন বিয়ানের বোদার ভেতর থেকে পচ পচ করে শব্দ বের হচ্ছিল। আ কি মজা । বিয়ান আমাকে বলল বিয়াই কেমন লাগে, আমি বলাম এত সুন্দর মাল বানালেন কিভাবে বিয়ান। এরপর বিয়ান আমাকে বলল আমাকে একটু ঠাপাতে দিন। এরপর সে আমাকে শুইয়ে দিয়ে আমার উপর উঠে গেলো। তারপর আমাকে জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলো। আমার তখন খুব ভাল লাগছিল। আমি বিয়ানের দুধ দুটি ধরে টিপে দিচ্ছিলাম আর বিয়ান নেচে নেচে আমাকে ঠাপাচ্ছিল। এরপর আমি আবার বিয়ান কে চিত করে শুইয়ে দিয়ে বিয়ানের দুই পা আমার কাদের উপর নিয়ে তারপর বোদার মধ্যে ধুন টা সেট করে বোদার ভেতর ধুন টা ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর ঠাপাতে লাগলাম। আমি আমার সমস্ত শক্তি দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। বিয়ান তখন ও ও করে চেচাতে লাগলো। আমি এভাবে কিছুক্ষন ঠাপানুর পর আমার মাল বের হবে মনে হল। তখন আমি আমার ধুন্টা বোদা থেকে বের করে আনলাম। তারপর কয়েকটা খেচা দিয়ে দিয়ে বিয়ানের নাভির মধ্যে সব মাল ফেললাম। আমার রসের বিয়ান তখন বলল কি মজা দিলা তুমি আমাই। কয়েকদিন এখানে থাক। তাহলে প্রতিদিন আমাকে ইচ্ছে মত থাপাতে পারবে। এরপর রাতে আবার ভাবিকে ঠাপিয়েছি। ও টা তুমাদের পরে বলব।
ভাবি জানে আমি দুষ্টুমি করতে ভালবাসি তাই সে আমার সাথে দুষ্টুমি করতে লাগলো। হঠাত করে আমাকে বলল এই তুমার চেইন খুলা। আমি ছিটকে উঠলাম, নিচের দিকে তাকিয়ে দেখি আমার চেইনটা লাগানুই আছে। এদিকে ভাবি তো হেসেই চলেছে। ভাবি বলল এখন যদি সত্তি চেইন খুলা থাকতো তাহলে কেমন হত, আমি বললাম আর কি হত তাহলে তুমি দেখতে, আর আমার জন্য পাগল হতে। ভাবি বলল ইস আমার বয়েই গেছে। এরপর ভাবি বলল জানো আমার আপুর কিন্তু জামাই বিদেশ পটাতে পারলে বেস লাভ হবে তুমার। আমি বললাম নিজের ভাবিই পটে না আর অন্ন মানুষ। ভাবি বলল পটাতে পারনা কেন? এমনি এমনি কি আর সব পাওয়া যায়। ভাবিকে বললাম ভাবি সত্যি একটু দিবে, ভাবি বলল সখ কত।
আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। কে যেন আমাকে ঢাক দিয়ে ঘুম বাঙ্গাল। তাকিয়েই দেখি এক সুন্দরি মেয়ে আমার দিকে বেকে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি তাকাতেই সে বলল কেমন আছেন বিয়াই । সে কথা বলার সময় তার ঠুট দিয়ে যেন মুক্ত জরল। আমি বললাম ভাল আপনি। সে বলল আর ভাল বিয়াই কে ছাড়া ভাল লাগে না তাই বিয়ায়ের কাছে চলে এলাম। সে একটা পাতলা সারি পরে ছিল। তার বুকের বড় বড় পাহারের মত দুধ গুলো দেখা যাচ্ছিল সারির ভেতর দিয়ে। তার পেটের নাভিটা এত গবির যে দেখেই আমার ধুন দারিয়ে গেলো। আমি বললাম আপনি এত সুন্দর। সে বলল না দেখেই এই বলছেন দেখলে তো পাগল হয়ে যাবেন। আমি বললাম আমি পাগল হয়না। আমি ঠিক থাকতে পারি। সে বলল জীবনেও পারবেন না। আমি বললাম পারব। সে আমাকে বলল তাহলে বেট ধরি। আমি রাজি হলাম। বেট হল যে হারবে সে অন্ন জনের সব কথা শুনবে। এরপর সে আমার দিকে তাকিয়ে তার ঠুট দুটি কামর দিয়ে বুকের উপর থেকে সারি টা নামিয়ে আমার দিকে তার বুকটা এগিয়ে দিল। আমি কেমন যেন হয়ে গেলাম তার ব্লাউস সহ দুধ দুটি দরতে গেলাম। এমনি সে হাসতে লাগলো বলল আপনি হেরে গেছেন। এরপর আমি বললাম তাতে কি এখন তো আমার পালা। সে বলল আচ্ছা আবার আপনি কি করবেন করেন। আমি বললাম আমি আপনার ঠুটে কিস করবো। সে বলল না। আমি আপনাকে না ছুয়েই আপনাকে হারিয়েছি আপ্নাকেও না ছুয়েই আমাকে হারাতে হবে। আমি বললাম হেরে যাবেন তাই রাজি হচ্ছেন না। রাজি হলে হন নাহলে মনে করবো আপনি হেরেছেন। সে রাজি হল। এরপর আমি তার মুখের মধ্যে ধরে কিস দেওয়ার জন্য আমার দিকে টেনে নিয়ে তার সুন্দর ঠুটে চুস্তে লাগলাম। সে ছুটে যেতে চাইল। কিন্তু আমি জুরে করে ধরে চুস্তেই লাগলাম। হঠাত করে ভাবির হাসির শব্দ শুনে কিস করা ছেরে দিলাম। বিয়ান দৌরে ঘর থেকে চলে গেলো। ভাবির উপর খুব রাগ হল। ভাবি বলল ভালই তো চলছিল তাইনা। আমি আর দেরি না করে ভাবিকে শক্ত করে ধরে টান দিয়ে বিছানাই ফেলে ভাবির ঠুটে কিস করতে লাগলাম আর ব্লাউসের নিচে হাত ঢুকিয়ে ভাবির দুধ টিপ্তে লাগলাম। ভাবি ছুটার জন্য কিছুক্ষন আমাকে ধাক্কা দিতে লাগলো এরপর আর কিছু না বলে চুপ করে শুয়ে রইল। ভাবির চুপ করা দেখে আমি টেপা টেপি বন্দ করে ভাবিকে ছেরে দিলাম। তারপর আমি ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম।
রাত ৮টার দিকে ভারি ফিরলাম। আসার সাথে সাথে বিয়ান আমায় বলল কি বিয়াই বয় পেয়ে গেছেন নাকি। আমি বল্লাম না বয় পাব কেন। সে বলল খাওয়া দাওয়া করেন তার পর দেখা যাবে কে কত টুকু।
এরপর সবাই রাতের খাবার খেয়ে নিলাম। আমাকে পাসের একটা রোমে থাকতে দেওয়া হল। আমি শুয়ে শুয়ে বিয়ানের কথা ভাবছিলাম। হঠাত করে ঘরে ভাবি আর বিয়ান আসলো। এসেই বলল ঘরের দরজা খুলেই রাখলেন তাহলে। এরপর সে এসে আমার পাশে এসে শুয়ে পরল। তার নাভিটা খুব সুন্দর দেখা যাচ্ছিল। ভাবি আমাকে নাভির দিকে তাকাতে দেখে বলল কি পুকুরে সাতার কাটতে ইচ্ছে করে নাকি। আমি বললাম করবেই তো। ভাবি বলল তবেরে এই বলে আমাকে জরিয়ে দরতে আসলো আমি তখন বিয়ান কে জরিয়ে ধরে বিয়ানের কাপরের নিচ দিয়ে বোদাই হাত নিয়ে এক নখ বোদার মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম। তখন বিয়ান আমাকে ধাক্কা দিয়ে সে আমার উপর উঠে গেলো আর আমাকে কিস করতে লাগলো। তখন ভাবি বলল তোমারা আগে করো তমাদের করা হয়ে গেলে রাতে ও আমাকে করবে। এই বলে ভাবি চলে গেলো। ভাবি যাওয়ার পর আমি আর বিয়ান দুজন দুজঙ্কে কিস করতে লাগলাম। আমি ভিয়ানের দুধ টিপ্তে লাগলাম। বিয়ান তার ব্লাউস খুলে ফেলল। সাথে সাথে বিয়ানের বড় বড় দুধ দুটি বেরিয়ে এলো। আমি মুখে নিয়ে চুস্তে লাগলাম। বিয়ান আমার প্যান্ট আর ভেতর হাত ঢুকিয়ে দিয়ে আমার ধুন ধরে খেচতে লাগলো। এরপর আমি বিয়াঙ্কে পুরা নেংটা করে দিলাম। তারপর সারা শরিরে ইচ্ছে মত কিস করে বোদাই কিস করতে লাগলাম। বিয়ান আমার ধুন টা তার বোদাই ঢুকানুর জন্য বার বার বল্লতে লাগলো। তাই আমি আর দেরি না করে বিয়াঙ্কে চিত করে শুইয়ে দিয়ে বোদার মধ্যে ধুন্টা সেট করে নিলাম। তার পর ঠাপ দিয়ে ধুন্টা বোদাই ঢুকিয়ে দিলাম। বিয়ানের বোদার মধ্যে আমার ধুন্টি টাইট হয়ে ঢুকেছে। আমি ঠাপাতে লাগলাম। বিয়ান ও ও আ আ করতে লাগলো। এরপর আমি বিয়ানকে কুকুরের মত করে পাছা উচু করে দিলাম। তারপর বোদার মধ্যে পেছন থেকে ধুন টা ঢুকিয়ে দলাম। তারপর ঠাপাতে লাগলাম। আমি যখন বিয়ান কে ঠাপ দেই তখন বিয়ানের বোদার ভেতর থেকে পচ পচ করে শব্দ বের হচ্ছিল। আ কি মজা । বিয়ান আমাকে বলল বিয়াই কেমন লাগে, আমি বলাম এত সুন্দর মাল বানালেন কিভাবে বিয়ান। এরপর বিয়ান আমাকে বলল আমাকে একটু ঠাপাতে দিন। এরপর সে আমাকে শুইয়ে দিয়ে আমার উপর উঠে গেলো। তারপর আমাকে জুরে জুরে ঠাপাতে লাগলো। আমার তখন খুব ভাল লাগছিল। আমি বিয়ানের দুধ দুটি ধরে টিপে দিচ্ছিলাম আর বিয়ান নেচে নেচে আমাকে ঠাপাচ্ছিল। এরপর আমি আবার বিয়ান কে চিত করে শুইয়ে দিয়ে বিয়ানের দুই পা আমার কাদের উপর নিয়ে তারপর বোদার মধ্যে ধুন টা সেট করে বোদার ভেতর ধুন টা ঢুকিয়ে দিলাম। তারপর ঠাপাতে লাগলাম। আমি আমার সমস্ত শক্তি দিয়ে ঠাপাতে লাগলাম। বিয়ান তখন ও ও করে চেচাতে লাগলো। আমি এভাবে কিছুক্ষন ঠাপানুর পর আমার মাল বের হবে মনে হল। তখন আমি আমার ধুন্টা বোদা থেকে বের করে আনলাম। তারপর কয়েকটা খেচা দিয়ে দিয়ে বিয়ানের নাভির মধ্যে সব মাল ফেললাম। আমার রসের বিয়ান তখন বলল কি মজা দিলা তুমি আমাই। কয়েকদিন এখানে থাক। তাহলে প্রতিদিন আমাকে ইচ্ছে মত থাপাতে পারবে। এরপর রাতে আবার ভাবিকে ঠাপিয়েছি। ও টা তুমাদের পরে বলব।
No comments:
Post a Comment