Pages

Wednesday, December 28, 2016

রসে ভরা কাকি আমার -

রসে ভরা কাকি আমার -


কাকির বিয়ে হয়েছে সবে মাত্র দুই মাস হল। কাকার বয়স কাকির বয়সের দিগুন হবে। কাকির বয়স ১৮ বছর। সারা শরিরে শুধু যৌবন। কাকিদের বাড়ী গ্রামে। এখন শিতের দিন। কাকা কাকি দুইজনে মিলে গ্রামের বাড়ী যাবে।

 কাকি আমাকে সাথে করে নিয়ে নিল। আমাদের রওনা দিতে দিতে সন্ধা হয়ে গেল। কাকা কাকি সামনে বসেছে। কাকা গাড়ি চালাচ্ছে আর কাকি কাকার পাসে বসে আছে। আমি গারির একদম পেছনে বসেছি। এই জন্য পেছনে বসেছি যে যেন কাকা কাকির প্রেমের আলাপ আমার কান পর্যন্ত না আসে। কিছুদুর যাবার গাড়ি নষ্ট হয়ে গেল। বাজার থেকে মেকার এনে গাড়ি ঠিক করতে করতে রাত ১১ টা বেজে গেল। ১১ টার পর কাকা গাড়ি চালাতে সামনে গেল কিন্তু কাকি আমার পাসে এসে বসলো। কাকা বুজতে পারল কাকি রেগে গেছে তাই কাকিকে কিছু বলল না। আমি আর কাকি নানা বিষয়ে কথা বলতে লাগলাম। কিছুক্ষনের মদ্ধে গ্রামের রাস্তাই চলে আসলাম। তবে রাস্তা এত খারাপ যে বাড়ী জেতে আরও ১ ঘন্টা সময় লাগবে। আমার ঘুম ঘুম আসছিল।

Thursday, December 8, 2016

রসে ভরা বিয়ান আমার

ভাই বিদেশ। তাই ভাবি আমাকে নিয়ে তাদের বাড়ীতে গেলেন। আমরা দুপুরে ভাবিদের বাড়ি পৌছালাম। বাড়ীতে শুধু ভাবির বাবা মা আছে। তাই ভাল লাগছিল না। ভাবিকে বললাম আমি চলে যাবো, খালি বাড়ীতে আমার ভাল লাগছেনা। ভাবি বলল সমস্যা নেই বিকালে আমার আপু মানে তুমার বিয়ান আসতেছে। তুমি আগে তাকে দেখ নাই। সে অনেক সুন্দর। তুমি তাকে দেখলে ঠিক থাকতে পারলে হয়। আমি বললাম আচ্ছা দেখা যাবে কেমন সে।

Tuesday, December 6, 2016

সুযোগ পেয়ে একা ঘরে ভাবী তার ভোদাটা চুদিয়ে নিল

সুযোগ পেয়ে একা ঘরে ভাবী তার ভোদাটা চুদিয়ে নিল

মিলু, মানে আমার স্বামী, ওর পিসির ছেলে সিরাজকে নিয়ে এসেছে আমাদের বাড়ীতে এক সপ্তাহ প্রায় হল সিরাজ বছর কুড়ির ছেলে, মাজা মাজা গায়ের রং, লম্বা সুঠাম পেটানো চেহারা, কিন্তূ একটূ বোকাসোকাপড়াশুনা বিশেষ করতে পারেনি, বাপের বিশাল ব্যবসা, তাতে ঢুকে অবশ্য বেশ বুদ্ধির পরিচয় দিছে

বসকে চুদা দিয়ে যেভাবে ম্যানেজার হলাম -

বসকে চুদা দিয়ে যেভাবে ম্যানেজার হলাম -

অনেক লোক ধরে একটি বড় ব্যসরকারি অফিসে চাকরি নিলাম। তাও এবার দুই লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে। বেতন ৩০০০০ টাকা মাত্র। ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল অনেক বড় অফিসে বড় পদে চাকরি করব। কিন্তু আমি ঐ হেড অফিসে সবার পরের কর্মচারী। অফিসে কোন ছেলে নেই শুদু বস একাই ছেলে। পিয়ন পর্যন্ত মেয়ে। আর সব মেয়েই অনেক সুন্দর আর সেক্সি।

পরিমনি কে চুদার কাহিনী -

পরিমনি কে চুদার কাহিনী -

নায়িকা পরিমনিকে যেই দিন প্রথম সিনেমাই দেখেছিলাম ঐ দিন অর রূপে পাগল হয়ে গিয়েছিলাম। এত সুন্দর আর সেক্সি মেয়ে আমি ওকে ছাড়া আর কাওকে দেখি নাই। সেই দিন আমি চার বার আমার মাল খেচে ছিলাম। মনের মদ্ধে একটা ইচ্ছা রেখেছিলাম কি করে পরিমনিকে চুদা যাই। অবশেষে আমার আশা পুরন হল। আমি তোমাদের আজ

ছেলেদের বোকা বানানো এত সহজ

আমি মাহিয়া । আমি তুমাদের যে গল্প বলব এটা আমার নিজের পরিবারের হয়ে জাউয়া একটা ঘটনা। ছেলেদেরা যে এত বোকা হয় আগে জানতাম না। যাই হোক আমার বিয়ে হয়েছে দুই মাস হল। শশুর বাড়ীতে আমার শশুর শাশুরি আর আমার এক সুন্দর দেবর ছাড়া আর কেই নাই। জামাই অফিসের কাজে সারাদিন বাইরে থাকে। শশুর শাশুরির সাথে তো আর কথা বলে মজা করতে পারি  না। আমার দেবরের কিছুদিন আগে পরিক্ষা শেষ হয়েছে।

 এখন বাড়ীতে শুধু বসে বসে ল্যাপ্টপ নিয়ে বসে থাকে। অবসস আমার জন্য ভাল হয়েছে। গল্প করার জন্য তো একটা লোক পেলাম। যাই হোক জথা রিতি আমি আমার দেবর কে প্রতিদিন অনেক জ্বালাতাম। একদিন বিকালে বাড়ীতে কেউ ছিল না। আমি যদিও প্রতিদিন বিকালে ঘুমাতাম কিন্তু ঐ দিন আমার ঘুম আসছিল না। তাই দেবর আর সাথে কথা বলার জন্য দেবরের রোমে গেলাম। যেয়ে দেখি আমার দেবর বিছানাই চিত হয়ে  শুয়ে  মোবাইল এর ইয়ারফন কানে দিয়ে আছে। দেবরের এক পা তখন বিছানার সাথে আর এক পা হাটু বাঁকা করে রাখা। দেবর তখন লঙ্গি পরে ছিল। দেবরের ঐ ভাবে পা রাখাতে তার ধুন টা সম্পূর্ণ দেখা যাচ্ছিল।আমি যে রোমে এসেছি এটা দেবর বুজতে পারে নাই।

Monday, December 5, 2016

মামিকে চুদে জ্বর কমালাম

মামিকে চুদে জ্বর কমালাম

মামিদের বারি আমাদের বারি থেকে বেশি দূরে নই। মামি আমাদের বাড়ীতে এসেছিল। মামিকে দেবার জন্য আমি মামির সাথে গেলাম। গারির মাস্তা নেই। হেঁটে যেতে হই। দুই কিলো রাস্তা। এক চক পারি দিতে হই। মাজখানে কোন বারি গর নেই। আমরা হাঁটতে হাঁটতে যখন চকের মাজখানে গেলাম তখন বৃষ্টি নামলো, আশেপাশে বারি না থাকাই আমরা বিযে বিজে মামিদের ভারি পউছালাম।